চিয়া সীডে প্রচুর পরিমানে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
ওমেগা-3 ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে যা হৃৎপিণ্ড,মস্তিষ্ক এবং চোখের জন্য ভালো।
উচ্চ মাত্রায় ফাইবার থাকায় হজমশক্তি উন্নত করে ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
পেশী বৃদ্ধিতে সহায়তা করে এবং হাড় ও দাঁতের জন্য ভালো কাজ করে।
রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে মাধ্যমে ক্ষতিকর কোলেস্টেরল দূর করে।
রক্তের সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ রাখতে সহায়তা করে।
গ্যাস্ট্রিক ও অ্যাসিডিটির সমস্যা কমাতে সাহায্য করে।
'অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট' জীবাণু ও ভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করে।
শারীরিক শক্তি বৃদ্ধিতে বুস্টার হিসেবে কাজ করে
রক্তের শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। এটি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উপকারী।
প্রতিদিন ১-২ টেবিল চামচ চিয়া বীজ খাওয়া যেতে পারে।
তুলসী বীজের উপকারিতাঃ
শুধু তুলসী পাতায় নয় তুলসী বীজেও দারুন উপকারিতা রয়েছে। এই বীজে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ফ্ল্যাভোনয়েড থাকে যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। এতে থাকা ভিটামিন এ, সি এবং ই শরীরের কোষগুলোকে ক্ষতি থেকে রক্ষা করে।
শ্বাসকষ্টের সমস্যা সমাধানে সাহায্য করে এবং ঠান্ডা ও কাশির সমস্যা দূর করে।
কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। এছাড়াও এটি পেটের অ্যাসিডিটি এবং গ্যাসের সমস্যা সমাধানে সাহায্য করে।
প্রোটিন চুলের বৃদ্ধিতে সাহায্য করে এবং চুলকে মজবুত করে। এছাড়াও এটি চুল পড়া রোধ করে এবং চুলকে ঘন করে তোলে।
মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে এবং শরীরকে রিল্যাক্স করে।